Job

রাসায়নিক ক্রিয়া

সাধারণ বিজ্ঞান - ভৌতবিজ্ঞান - রাসায়নিক ক্রিয়া

রাসায়নিক ক্রিয়া

Chemical Actions

উচ্চ তাপ ও চাপের প্রভাবে একই যৌগের অসংখ্য অণু পরস্পরের সঙ্গে যুক্ত হয়ে বৃহৎ আনবিক ভরবিশিষ্ট নতুন যৌগের অণু গঠন করে। যেসব ক্ষুদ্র অণু যুক্ত হয়, তাদের প্রত্যেককে মানোমার এবং যে বৃহৎ নতুন অণু উৎপন্ন হয়, তাকে পলিমার বলে। যে বিক্রিয়ায় অসংখ্য মনোমার থেকে পলিমার উৎপন্ন হয় তাকে পলিমারকরণ বিক্রিয়া বলে। যেমন: ইথিনের অসংখ্য অণু পলিমার চেইন বিক্রিয়ার মাধ্যমে একত্রিত হয়ে পলিথিন উৎপন্ন হয় ।

বিক্রিয়াটি-

n (CH2 = CH2)

ইথিলিন

n [- CH2 - CH2-]

পলিথিন

Content added By
লোহা যখন ঘর্ষণের দ্বারা চুম্বকত্ব প্রাপ্ত হয়
বহুদিন আর্দ্র বাতাসে এক টুকরো লোহাকে রেখে দিলে যখন মরিচা পড়ে
পানিতে তাপ দিলে যখন বাষ্পে পরিণত হয়
চিনিকে যখন পানিতে দ্রবীভূত করা হয়
সোডিয়াম সালফেট
সোডিয়াম থায়োসালফেট
সিলভার ক্লোরাইড
সোডিয়াম বাই-সালফেট
Please, contribute to add content into পলিমারকরণ বিক্রিয়া.
Content

জারণ ও বিজারণ (Oxidation & Reduction)

জারণ: যে বিক্রিয়ায় কোনো মৌল বা যৌগে তড়িৎ ঋণাত্মক পরমাণু বা মূলক সংযুক্ত হয় বা তাদের অনুপাত বৃদ্ধি পায় অথবা কোনো তড়িৎ ধনাত্মক পরমাণু বা মূলকের অপসারণ হয় বা তাদের অনুপাত হ্রাস পায়, সেই বিক্রিয়াকে জারণ বলে।

 

ইলেকট্রনীয় ধারণা: যে বিক্রিয়ায় কোনো রাসায়নিক সত্তা (অণু, পরমাণু, মূলক বা আয়ন) ইলেকট্রন প্রদান করে, ফলে সংশ্লিষ্ট রাসায়নিক সত্তার ধনাত্মক চার্জ বৃদ্ধি পায়, তাকে জারণ বলে। যেমন: Na → Na+ + e- (ইলেকট্রন দান বা জারণ)

 

বিজারণ: যে বিক্রিয়ায় কোনো মৌল বা যৌগে তড়িৎ ধনাত্মক পরমাণু বা মূলক সংযুক্ত হয় বা অনুপাত বৃদ্ধি পায় অথবা কোনো তড়িৎ ঋণাত্মক পরমাণু বা মূলকের অপসারণ হয় বা তাদের হ্রাস পায়, সেই বিক্রিয়াকে বিজারণ বলে।

 

ইলেকট্রনীয় ধারণা: যে বিক্রিয়ায় কোন রাসায়নিক সত্তা (অণু, পরমাণু, মূলক বা আয়ন) ইলেকট্রন গ্রহণ করে, ফলে সংশ্লিষ্ট রাসায়নিক সত্তার ঋণাত্মক চার্জ বৃদ্ধি বা ধনাত্মক চার্জ হ্রাস পায় তাকে বিজারণ বলে। যেমন: Cl + e- → Cl- (ইলেকট্রন গ্রহণ বা বিজারণ)

যে বস্তু অন্য কোনো বস্তুর বিজারণ ঘটায় এবং নিজে জারিত হয়, তাকে বিজারক বলে। যেমন: সকল ধাতু, হাইড্রোজেন, কার্বন প্রভৃতি। বিজারক পদার্থ ইলেকট্রন বর্জন করে।

যে বস্তু অন্য কোনো বস্তুর জারণ ঘটায় এবং নিজে বিজারিত হয়, তাকে জারক বলা হয়। যেমন: অক্সিজেন, ফ্লোরিন, ক্লোরিন, ব্রোমিন, আয়েডিন, পটাসিয়াম ডাইক্রোমেট, পটাসিয়াম পারম্যাঙ্গানেট, HNO3, উত্তপ্ত গাঢ় H2SO4 পার অক্সাইডসমূহ, পার অক্সি এসিডসমূহ এবং তাদের লবণসমূহ। জারক পদার্থসমূহ ইলেকট্রন গ্রহণ করে।

Content added By
ইলেক্ট্রন গ্রহণ
ইলেক্ট্রন আদান-প্রদান
ইলেক্ট্রন বর্জন
শুধু তাপ উৎপন্ন হয়
ইলেক্ট্রন বর্জন
ইলেক্ট্রন গ্রহণ
ইলেক্ট্রন আদান-প্রদান
তড়িৎ ধনাত্মক মৌলের বা মূলকের অপসারণ
Promotion